স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কার্যক্রম বর্তমানে ব্যাপকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়, যা স্বাস্থ্য খাতে প্রভাব ফেলেছে। সাবেক মহাপরিচালকসহ বেশিরভাগ কর্মকর্তা অফিসে আসছেন না এবং নতুন নিয়োগ পাওয়া মহাপরিচালকও অফিসে যেতে পারছেন না।
বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলনরত চিকিৎসক ও কর্মচারীদের কারণে অফিস কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সামনে বিক্ষোভ হয়েছে, এবং ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে কর্মসূচি চলছে।
এছাড়া, দেশের ১৪ হাজার কমিউনিটি হেলথ প্রোভাইডারও বেতন বৃদ্ধির দাবিতে শাহবাগে অবস্থান নিয়েছে, যার ফলে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিকার আন্দোলনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশিদ-ই-মাহবুব বলেন, স্বাস্থ্য খাতের সমস্যা সমাধানের জন্য শীর্ষ পদগুলোতে দলীয় লোকজন বসানোর চর্চা বন্ধ করতে হবে।