সরেজমিনে দেখা যায়, ময়দান ও আশপাশের এলাকায় পাহারায় রয়েছেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ও নাশকতা ঠেকাতে প্রস্তুত রয়েছেন তারা।
ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও কামারপাড়া রোডসহ আশপাশের এলাকায় বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। এসব সড়কে চলাচলকারীদের মধ্যে কাউকে সন্দেহজনক মনে হলে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করা হচ্ছে।
তবে পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা উপলক্ষে টঙ্গীর তুরাগ তীরের ময়দানে আসা তাবলিগ জামায়াতের নিজামউদ্দিন মারকাজের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীদের কেউ কেউ রাতে তুরাগ নদীর পশ্চিম পাড়ের টিনশেড মসজিদে অবস্থান করেছেন। তারা বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বের হয়ে যাচ্ছেন তাদের গন্তব্যে। ইজতেমা ময়দান এখন পুরোপুরি সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সরকারের পক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ময়দানের নিয়ন্ত্রণ নেয়।গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার এন এম নাসির উদ্দিন জানান, ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের তিন কিলোমিটারের মধ্যে জমায়েত নিষিদ্ধসহ কিছু বিধি নিষেধ দিয়ে বুধবার গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। সন্ধ্যার মধ্যে ময়দান ছাড়তে বলা হয়। এরপরে ময়দান খালি হতে থাকে। এখন থেকে মাঠ সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকবে।